বিষয়বস্তুতে চলুন

ভূগোলবিদ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

এটি এই পাতার বর্তমান সংস্করণ, যা KanikBot (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০৬:৩১, ৫ জুলাই ২০২৩ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল (ইংরেজি উইকিপিডিয়া ও উইকিউপাত্তের তথ্যের ভিত্তিতে বট কর্তৃক বিষয়শ্রেণী যোগ)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক।

(পরিবর্তন) ← পূর্বের সংস্করণ | সর্বশেষ সংস্করণ (পরিবর্তন) | পরবর্তী সংস্করণ → (পরিবর্তন)
জোহানেস ভারমির-এর ১৬৬৮-৬৯ সালে ৫৩ × ৪৭ সেমি. ক্যানভাসে অঙ্কিত তৈলচিত্র ভূগোলবিদ (ম্যাক্স রয় ফ্রাঙ্কফুর্ট, জার্মানি-তে সংরক্ষিত)

ভূগোলবিদ বলতে আমরা সেই পণ্ডিত ব্যক্তিকে বুঝি যার অধ্যয়ন ও গবেষণার ক্ষেত্র হচ্ছে ভূগোল, পৃথিবীর প্রাকৃতিক পরিবেশ এবং মানব সমাজ

যদিও ঐতিহাসিকভাবে যিনি মানচিত্র তৈরি করতেন তাকেই ভূগোলবিদ বলা হতো; কিন্তু প্রকৃতপক্ষে মানচিত্র তৈরি করা শিক্ষার একটি ক্ষেত্র যা মানচিত্রাঙ্কনবিদ্যা নামে পরিচিত এবং এটি ভূগোলের অন্তর্ভুক্ত একটি অধিক্ষেত্র। ভূগোলবিদগণ কেবলমাত্র পৃথিবীর প্রাকৃতিক পরিবেশ বা মানব সমাজ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনাই করেন না, অধিকন্তু তারা এই দু'য়ের মধ্যকার পারস্পরিক সম্পর্ক নিয়েও গবেষণা করেন। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, 'প্রাকৃতিক পরিবেশ মানব সমাজে কীভাবে অবদান রাখছে' - তা নিয়ে গবেষণা করার সাথে সাথে তারা 'মানব সমাজ কীভাবে প্রাকৃতিক পরিবেশকে প্রভাবিত করছে' - সেটিরও অনুসন্ধান করেন ।

বিশেষত: প্রাকৃতিক ভূগোলের গবেষকগণ প্রাকৃতিক পরিবেশ নিয়ে অধ্যয়ন করেন; বিপরীতে মানবীয় ভূগোল বিশারদগণ মানব সমাজ সম্পর্কে অধ্যয়ন করেন। আধুনিক ভূগোলবিদগণই জিআইএস (ভৌগোলিক তথ্য ব্যবস্থা) -এর প্রাথমিক পরিচর্চাকারী, যারা প্রায়শ:ই স্থানীয়, রাজ্য ও জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন সরকারি সংস্থার পাশাপাশি বেসরকারি খাতের পরিবেশ এবং প্রকৌশল সংস্থায় নিযুক্ত হন।

ভূগোলবিদ শিরোনামে জোহানস্‌ ভারমিরের অঙ্কিত একটি বিখ্যাত তৈলচিত্র রয়েছে, যা কখনো কখনো জোহানস্‌ ভারমিরের জ্যোতির্বিদ শিরোনামের চিত্রটির সাথে একত্রে যুক্ত (সিরিজ) বলে ধারণা করা হয়। এই চিত্র দুটিকে ১৬৬৮-৬৯ সালে তাদের অঙ্কনকালীন সময়ে ইউরোপে ভূগোলবিদদের বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানভিত্তিক অভিক্ষিপ্তাবস্থা গড়ে ওঠা ক্রমবর্ধমান প্রভাবের প্রতিনিধিত্বকারী বলে মনে করা হয়।

ক্ষেত্র[সম্পাদনা]

ভূগোলের দু'টি প্রধান শাখা রয়েছে, যেগুলো আরো কতগুলো উপশাখায় বিভক্ত:

ভূগোলবিদদের জন্য ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোসাইটি পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিপাদ্য বিষয় চিহ্নিত করেছে:

  • অবস্থান
  • স্থান
  • মানব-পরিবেশ মিথষ্ক্রিয়া
  • সচলতা
  • অঞ্চল[১]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Geography Education @"। Nationalgeographic.com। ২০০৮-১০-২৪। ২০১০-০২-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৭-১৬