বিষয়বস্তুতে চলুন

প্রবেশদ্বার:বাংলা চলচ্চিত্র

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

ভূমিকা

ভারত (টলিউড)

পশ্চিম বাংলার চলচ্চিত্র বলতে কলকাতায় অবস্থিত টালিগঞ্জের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিভিত্তিক চলচ্চিত্রসমূহকে বোঝানো হয়। এটি টালিউড (ইংরেজি: Tollywood "টলিউড") নামে পরিচিত। যদিও ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিটি বলিউড , তেলুগু ও তামিল ফিল্ম ইন্ডাস্ট্র থেকে অনেক ছোট তবু এটি সমান্তরাল ও আর্ট ফিল্ম নির্মাণ করে বিশ্বব্যাপী সমাদৃত হয়েছে। বিভিন্ন নির্মাতা ও অভিনেতা ভারতীয় জাতীয় ফিল্ম পুরস্কার সহ আন্তর্জাতিক পুরস্কারেও ভূষিত হয়েছেন। বর্তমানে টলিউড থেকে রোমান্টিক ও সামাজিক ছবিই বেশি নির্মিত হয়।

বাংলাদেশ (ঢালিউড)

বাংলাদেশের চলচ্চিত্র বলতে অবিভক্ত বঙ্গ (১৯৪৭ পর্যন্ত) থেকে শুরু করে পূর্ব পাকিস্তান এবং ১৯৭১ সালের পর স্বাধীন বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পকে বোঝায়। পৃথিবীর অনেক দেশের মত বাংলাদেশেও (তদানীন্তন পূর্ব বঙ্গ) ১৮৯০-এর দশকে চলচ্চিত্র প্রদর্শনী শুরু হয়েছিল। এই সূত্র ধরে এই অঞ্চলে ১৯০০-এর দশকে নির্বাক এবং ১৯৫০-এর দশকে সবাক চলচ্চিত্র নির্মাণ ও প্রদর্শন শুরু হয়। চলচ্চিত্র মঞ্চের উৎপত্তি ১৯১০-এর দশকে হলেও এখানে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নিয়ে আগ্রহের সৃষ্টি হয়েছে ১৯৫০-এর দশকেই। এখানকার সাংস্কৃতিক পরিবেশের সাথে খাপ খেতে চলচ্চিত্রের প্রায় ৫০ বছরের মত সময় লেগেছে। ১৯৯০-এর দশকে বাংলাদেশে প্রতি বছর গড়ে ৮০টির মত পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র মুক্তি পেতো। ২০০৪ সালের হিসাব মতে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকাতে বছরে গড়ে প্রায় ১০০টির মত চলচ্চিত্র মুক্তি পায়।

বিশেষ নিবন্ধ
অতীতের বাংলা চলচ্চিত্র 'আকাশ আর মাটি'র পোস্টার

বাংলা চলচ্চিত্র হলো বাংলা ভাষায় নির্মিত চলচ্চিত্র। এই শিল্পটি মূলত বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গে অবস্থিত। বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাস প্রায় শতাব্দী পুরনো। ১৯১৩ সালে দাদাসাহেব ফালকে নির্মিত "রাজা হরিশচন্দ্র" ছিল বাংলা ভাষার প্রথম চলচ্চিত্র। তবে, বাংলা চলচ্চিত্রের সোনালি যুগ শুরু হয় ১৯৫০-এর দশকে। ঢাকা,কলকাতা দুই মহানগরী বাংলা চলচ্চিত্রের জন্য বিখ্যাত। মূলত কলকাতাতেই প্রথম বাংলা চলচ্চিত্র নির্মিত হত। পরে ১৯৫৬ সাল থেকে ঢাকায় বাংলা চলচ্চিত্র নির্মান শুরু হয়। বিখ্যাত চলচ্চিত্রকার সত্যজিত রায়, মৃনাল সেন থেকে তারেক মাসুদ পর্যন্��� সবাই কমবেশ সুপরিচিত। ১৯২৭-২৮ সালে ঢাকায় প্রথম চলচ্চিত্র নির্মিত হয়। নওয়াব পরিবারের কয়েকজন তরুণ সংস্কৃতিসেবী নির্মাণ করেন চলচ্চিত্র সুকুমারী।বাংলাদেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মুখ ও মুখোশ’। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের সোনালি যুগ শুরু হয় ১৯৭০-এর দশকে। এই সময়ে নির্মিত "জীবন থেকে নেওয়া", "সারেং বৌ", "ছুটির ঘন্টা", "অনুভূতি", "ভাত দে","মনপুরা" প্রভৃতি চলচ্চিত্রগুলো বাংলাদেশের তথা বাঙালি চলচ্চিত্রের ইতিহাসে এক অমূল্য সম্পদ। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

নির্বাচিত নিবন্ধ

সাথী ২০০২ সালে মুক্তি পাওয়া ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্র। যার পরিচালক হরনাথ চক্রবর্তী ও প্রযোজক শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মস। প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেছেন জিৎ এবং প্রিয়াঙ্কা ত্রিবেদী আর গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন রঞ্জিত মল্লিক এবং অনামিকা সাহা, রাজেশ শর্মা, কাঞ্চন মল্লিক এবং সুমিত্রা মুখোপাধ্যায়। এই ছবিটি দিয়ে জিৎ সিনেমা জগতে অভিষেক করেছিলেন। ছবিটি তামিল ছবি "থুল্লাদ মনামুম থুলুম" এর পুনর্নিমাণ। এটি ২০০২ সালের ১৪ জুন মুক্তি পায় এবং সেই বছরের সর্বোচ্চ আয়কারী বাংলা চলচ্চিত্র হয়ে ওঠে।

অভিনেতা জিৎ এই চলচ্চিত্রের মাধ্যমে ক্যারিয়ারের একটি বড় সাফল্য অর্জন করেছিলেন। হরনাথ চক্রবর্তী ছবিটি পরিচালনার পাশাপাশি মনোতোষ চক্রবর্তীর সাথে চিত্রনাট্যও লিখেছেন। ভি. প্রভাকর সিনেমাটোগ্রাফি পরিচালনা করেন এবং সম্পাদনা শেষ করেন স্বপন গুহ । এসপি ভেঙ্কটেশ ছবিটির সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)

আপনি জানেন কি - আরেকটি দেখান

উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।


নির্বাচিত জীবনী
ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের কাছ থেকে পদ্মশ্রী সম্মাননা গ্রহণ করার সময় সুপ্রিয়া দেবী

সুপ্রিয়া দেবী (সুপ্রিয়া চৌধুরী, ৮ জানুয়ারি ১৯৩৩ - ২৬ জানুয়ারি ২০১৮) ছিলেন একজন ভারতীয় অভিনেত্রী, যিনি ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলা চলচ্চিত্রে তার কাজের জন্য পরিচিত। তিনি ঋত্বিক ঘটকের বাংলা চলচ্চিত্র মেঘ ঢাকা তারা (১৯৬০) তে নীতার চরিত্রে অভিনয়ের জন্য সর্বাধিক পরিচিত ।  তিনি দুবার ফিল্মফেয়ার পুরস্কার এবং বিএফজেএ পুরস্কারে ভূষিত হন। ২০১১ সালে, তিনি পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান বঙ্গ-বিভূষণ পেয়েছিলেন । ২০১৪ সালে, তিনি বিনোদন শিল্পে তার অবদানের জন্য ভারত সরকার কর্তৃক ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রীতে ভূষিত হন ।

তিনি নির্মল দে -র নির্দেশনায় উত্তম কুমার অভিনীত বাসু পরিবার (১৯৫২) চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ করেন এবং পর্যায়ক্রমে প্রণব রায় পরিচালিত প্রার্থনা (১৯৫২) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। যাইহোক, আইএমডিবি ১৯৫১ সালের হিন্দি ছবি শোখিয়ানকে তার প্রথম চলচ্চিত্র হিসেবে তালিকাভুক্ত করে। এরপর তিনি একটি বিরতি নিয়ে সুশীল মজুমদারের নির্দেশনায় মারমাবাণী (১৯৫৮) চলচ্চিত্রে ফিরে আসেন । মঙ্গল চক্রবর্তী পরিচালিত উত্তম কুমার ব্লকবাস্টার সোনার হরিণ (১৯৫৯) তে অভিনয় করার পর তিনি জনপ্রিয়তা অর্জন করেন । ১৯৬৯ এর দশকের শুরুতে, মেঘে ঢাকা তারা (১৯৬০), শুনো বারানারী (১৯৬০), কোমল গান্ধার (১৯৬১), স্বরলিপি (১৯৬১) , অগ্নিসংস্কার ( ১৯৬১) এর মতো চলচ্চিত্রে তার ধারাবাহিক ভূমিকার জন্য তিনি আরও বেশি নজরে আসেন। তিনি সদাশিব রাও কবির পরিচালনায় বেগানা (১৯৬৩) চলচ্চিত্রে ধর্মেন্দ্রর বিপরীতে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)


নির্বাচিত চিত্র
কৃতিত্ব: আব্দুল জব্বার খান
বাংলাদেশের প্রথম স্থানীয়ভাবে নির্মিত পূর্ণদৈর্ঘ্য সবাক চলচ্চিত্র মুখ ও মুখোশ এর একটি দৃশ্য।

চলমান ও আসন্ন বাংলা চলচ্চিত্র

পশ্চিমবঙ্গ

বাংলাদেশ


নির্বাচিত বিষয়

নির্বাচিত নিবন্ধ

ব্যক্তিত্ব

ভালো নিবন্ধ

ব্যক্তিত্ব

বিষয়াবলী

সম্পর্কিত প্রবেশদ্বার

উইকিপ্রকল্প

যা করতে পারেন

  • বাংলা চলচ্চিত্র বিষয়ক নতুন নিবন্ধ তৈরি অথবা অন্য উইকিপ্রকল্প হতে অনুবাদ করতে পারেন।
  • বর্তমান নিবন্ধসমূহ তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ, সম্প্রসারণ ও রচনাশৈলীর উন্নয়ন করতে পারেন।
  • নিবন্ধগুলিতে উইকিমিডিয়া কমন্স হতে দরকারী ও প্রাসঙ্গিক মুক্ত চিত্র যুক্ত করতে পারেন।
  • বাংলা চলচ্চিত্র সংক্রান্ত নিবন্ধসমূহে বিষয়শ্রেণী না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
  • নিবন্ধসমূহে তথ্যসূত্রের ঘাটতি থাকলে, পর্যাপ্ত সূত্র যোগ করতে পারেন।
  • বাংলা চলচ্চিত্র সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের শেষে {{প্রবেশদ্বার দণ্ড|বাংলা চলচ্চিত্র}} যুক্ত করতে পারেন।
  • উইকিপিডিয়া:উইকিউপাত্ত/নিবন্ধবিহীন বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র থেকে নতুন নিবন্ধ তৈরি করতে পারেন।


উইকিসংবাদে বাংলা চলচ্চিত্র
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে বাংলা চলচ্চিত্র
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিবইয়ে বাংলা চলচ্চিত্র
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিঅভিধানে বাংলা চলচ্চিত্র
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে বাংলা চলচ্চিত্র
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে বাংলা চলচ্চিত্র
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন