জাপান জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল
![]() | |||
ডাকনাম | サムライ・ブルー (নীল সামুরাই) | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | জাপান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | এএফসি (এশিয়া) | ||
প্রধান কোচ | হাজিমে মোরিয়াসু | ||
অধিনায়ক | ইয়ুতা নাকায়ামা | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | কেনসাই নাগাই (৩১) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | শোয়া নাকাজিমা (১৯) | ||
মাঠ | বিভিন্ন | ||
ফিফা কোড | JPN | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
![]() ![]() (কুয়ালালামপুর, মালয়েশিয়া; ডিসেম্বর ১৯৯০)[১] | |||
বৃহত্তম জয় | |||
![]() ![]() (হংকং; ১২ জুন ১৯৯৯) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
![]() ![]() (কুয়ালালামপুর, মালয়েশিয়া; ৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৪) | |||
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক | |||
অংশগ্রহণ | ৭ (১৯৯৬-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চতুর্থ স্থান (২০১২) | ||
এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ চ্যাম্পিয়নশিপ | |||
অংশগ্রহণ | ৪ (২০১৩-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন (২০১৬) | ||
এশিয়ান গেমস | |||
অংশগ্রহণ | ৫ (২০০২-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | ![]() |
জাপান জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল (ইংরেজি: Japan national under-23 football team; যা জাপান অলিম্পিক ফুটবল দল অথবা জাপান অনূর্ধ্ব-২৩ নামেও পরিচিত) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে জাপানের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের অনূর্ধ্ব-২৩ দল, যার সকল কার্যক্রম জাপানের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা জাপান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।[২] ১৯৯০ সালের ডিসেম্বর মাসে, জাপান অনূর্ধ্ব-২৩ প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত জাপান এবং মালয়েশিয়া অনূর্ধ্ব-২৩ দলের মধ্যকার ১–১ গোলে ড্র হয়েছে।
নীল সামুরাই নামে পরিচিত এই দলটি বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচগুলো আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় জাপানের রাজধানী টোকিওতে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন হাজিমে মোরিয়াসু এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন জুয়লের রক্ষণভাগের খেলোয়াড় ইয়ুতা নাকায়ামা। জাপান অনূর্ধ্ব-২৩ এপর্যন্ত ৭ বার গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১২ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে চতুর্থ স্থান অর্জন করা।
দাইসুকে মাৎসুই, শুনসুকে নাকামুরা, কেইসুকে হোন্দা, ইয়ুতা ইওয়াসাকি এবং কেনসুকে নাগাইয়ের মতো খেলোয়াড়গণ জাপানের অনূর্ধ্ব-২৩ দলের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য[সম্পাদনা]
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক[সম্পাদনা]
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো |
![]() |
অংশগ্রহণ করেনি | |||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() | ||||||||
![]() |
কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৮ম | ২ | ১ | ০ | ১ | ৩ | ১০ |
![]() |
অংশগ্রহণ করেনি | |||||||
![]() | ||||||||
![]() |
প্রথম পর্ব | ১০ম | ১ | ০ | ০ | ১ | ০ | ২ |
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | |||||||
![]() |
কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৮ম | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৫ | ৯ |
![]() |
৩য় স্থান নির্ধারণী | ৩য় | ৬ | ৩ | ২ | ১ | ৯ | ৮ |
![]() |
অংশগ্রহণ করেনি | |||||||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | |||||||
![]() |
অংশগ্রহণ করেনি | |||||||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | |||||||
![]() | ||||||||
![]() |
উত্তীর্ণ হয়নি | |||||||
![]() |
গ্রুপ পর্ব | ৯ম | ৩ | ২ | ০ | ১ | ৪ | ৪ |
![]() |
কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৫ম | ৪ | ২ | ১ | ১ | ৬ | ৫ |
![]() |
গ্রুপ পর্ব | ১৩তম | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৬ | ৭ |
![]() |
গ্রুপ পর্ব | ১৫তম | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ৪ |
![]() |
৩য় স্থান নির্ধারণী | ৪র্থ | ৬ | ৩ | ১ | ২ | ৬ | ৫ |
![]() |
গ্রুপ পর্ব | ১০ম | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৭ | ৭ |
![]() |
অনির্ধারিত | |||||||
মোট | ব্রোঞ্জ পদক | ১১/২৬ | ৩৪ | ১৪ | ৫ | ১৫ | ৪৭ | ৬২ |
এএফসি অনূর্ধ্ব ২৩[সম্পাদনা]
|
|
এশিয়ান গেমস[সম্পাদনা]
|
|
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ Hyung-Jin Yoon (৬ মে ২০০৬)। "Japan - International Results U-23 (Olympic) Team [Malaysia (1) – Japan (1)]"। RDFC। ২৯ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "Japan U23 - Club profile"। Transfermarkt। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৭-১৯।
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (জাপানি) (ইংরেজি)